‘লুঙ্গি কাহিনী’ বইয়ের অংশ বিশেষ
[ব্যক্তিগত ব্যাপার রাজনৈতিক ব্যাপার। জরুরী সত্য কথা। নিজের কোন ঘটনা সমাজে প্রকাশযোগ্য ও প্রয়োজনীয় আর কোনটা নয়-এটা একটা নির্বাচন। একটা
সিদ্ধান্ত। যেমন ধরা যাক,’ লুঙ্গি কাহিনী’র কথা। এই কাহিনী লিখা শুরু হয় শহিদুল
আলম ও ব্রাত্য রাইসুর মধ্যে ই-মেইল বিনিময়ের সুত্রধরে। সেখানে প্রসঙ্গক্রমে
এই লেখক ও তার লুঙ্গি পরা বিষয় হিসেবে আছে। সেইসূত্রে আমার কিছু বক্তব্য
যুক্ত করে এই রচনা। এই কথাবার্তা, যদি ধইরাও নেই যে আমাকে কেন্দ্র করে, তবু,
সমাজে এই ঘটনা ঘটতেছে, আমি নিজেও একজন হিসাবে সমাজের এই ঘটনা
প্রত্যক্ষ করতেছি। আমি মনে করি, এই ঘটনা সমাজের ব্যাপক সংখ্যক মানুষের
কাছে পেশ করা দরকার, কারণ একটা গুরুতর রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ইস্যুতে এই
তর্ক। এখানে, এই পেশকার, ধরা যাক, তর্কে/অনুশীলনে ‘কামিলগার’ নন, তাতে
ইস্যু এবং তর্কের তাৎপর্য কমে না। বরং বোঝাপড়া তৈরী করতে সাহায্য করে।
তাই সংকলনে এই কাহিনীর ভুক্তি।